প্রশাসনে আ.লীগের সেটাপ বজায় রেখে উপদেষ্টারা কতদিন রাষ্ট্র চালাতে পারবেন? উপদেষ্টাদের চারপাশে ঘিরে আছে আওয়ামী সুবিধাভোগীরা!
সচিবালয়ের সামনে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে। নইলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। দেশও চালাতে পারবেন না।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ১ মাসের শর্ট ট্রেনিং দিয়ে বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে পুলিশের দায়িত্ব দেওয়া হোক। যেহেতু পুলিশ ফাংশন করছেনা।
আগামী ১ মাস সচিবালয়ের সামনে পাহারা বসানো হবে, ইনশাআল্লাহ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অসহযোগিতা বরদাস্ত করা হবেনা।
অনতিবিলম্বে সংসদের স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকারকে পদত্যাগ করতে হবে। নইলে রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
আওয়ামী নেতাকর্মীরা এখন ঢাকায় এসে রিকশাচালকের ছদ্মবেশ ধারণ করেছে।
সুতরাং এই মুহুর্তে রিকসাচালকদের আন্দোলন এলাও করা যাবেনা।
সড়ক-পরিবহনে নৈরাজ্য ও চাঁদাবাজি বন্ধে
২৭ আগস্ট, বিকাল ৩.০০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা। যোগ দিন, সফল করুন।
ফারজানা মিথিলা ও মাসুদা ভাট্টি দুজনেই স্বৈরাচারের দো-স-র। দুদকের মাধ্যমে তাদের সম্পদের হিসাব ও আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।
সকল সংবাদপত্র ও টেলিভিশন থেকে দালাল সাংবাদিক হঠাও। এটা গণমাধ্যম সংস্কারের প্রথম পদক্ষেপ। এই পদক্ষেপ সাংবাদিকদেরই নিতে হবে।
বাজার, টার্মিনাল, সড়কে, ঘাটে কোথাও দখল ও চাঁদাবাজি চলবেনা। সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ করুন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করুন।
ইনু-মেননের মত আওয়ামী দোসর জিএম কাদের, চুন্নু, আনিসুলদের গ্রেফতার করতে হবে,জাতীয় পার্টির স্থান আর বাংলার মাটিতে হবেনা। আওয়াজ তুলুন।
৩০০ আসনের সাবেক ডামি এমপিদের গ্রেফতার করতে হবে। সুমনদের মত দালালদের কোন ছাড় নয়। এরা কে কোথায় পালিয়ে আছে,সরকারকে তথ্য দিন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষকে অনতিবিলম্বে সরিয়ে দিতে হবে। সে একজন আওয়ামী সুবিধাভোগী, কিছু নমুনা কমেন্টে।
স্বৈরাচার আওয়ামী দোসর সাকিব ও মাশরাফির বিরুদ্ধে কোন ভিত্তিহীন মামলা নয় বরং আর্থিক কেলেঙ্কারিসহ সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতে পারে।
দুর্নীতিবাজ ও আওয়ামী দো স র দের নাম লিখে পোস্ট দিলে ফেসবুক সেই পোস্ট অটো রিমুভ করে দিচ্ছে। সর্বশেষ দুটি পোস্ট গায়েব হয়ে গেছে!
এসপি লীগের জনক ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম কি তার পদে বহাল থাকবে?
দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের তথ্য পাঠান,
01551-225913 WhatsApp, দয়া করে কেউ কল দিবেন না, মেসেজ পাঠাবেন।
শহীদের রক্তের সাথে বেইমানি করে আওয়ামীলীগকে পুনর্বাসন যারা করবে, তাদেরকে কখনোই এই জাতি ক্ষমা করবেনা।
শেখ পরিবারের একজনও এখনো আটক হয়নি!
ওবায়দুল কাদেরসহ বড় নেতারা সবাই ধরাছোঁয়ার বাইরে!
জাতির জন্য অশনিসংকেত! রক্ষা করা হচ্ছে না তো?
পুলিশ ১০% ও ফাংশন করছেনা!
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পুরোপুরি সক্রিয় করানো না গেলে প্রতিবিপ্লব আসন্ন!
ডামি ৩০০ এমপিসহ সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপিদের সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ করতে হবে।
১৪,১৮,২৪ সালের অবৈধ নির্বাচন করতে যারা সহযোগিতা করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার করতে হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে।
চিরুনি অভিযান চালিয়ে কেন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছেনা, উপদেষ্টাদের কাছে জানতে চাই। কোন দুর্বলতা থাকলে সেটিও বলেন।
গ ণ হ ত্যার সাথে জড়িতদের রাজনীতি ও নির্বাচন করার সুযোগ রাখলে শহীদের রক্তে সাথে বেইমানি করা হবে। তাদের জিইয়ে রাখলে সংগঠিত হয়ে তারা একসময় ফিরে আসবে।
গণজাগরণ মঞ্চ প্রজেক্টের সাথে জড়িত ইমরান এইচ সরকার থেকে শুরু করে প্রত্যেকের সম্পদের হিসাব দুদকের মাধ্যমে নেওয়া হোক। এই প্রজেক্টের পিছনের রহস্য উদঘাটন হোক।
বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে যে সকল বিপ্লবী শিক্ষকরা ঝুঁকি নিয়ে সরাসরি ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হোক।
দেশে বিপ্লব হয়েছে। রাজনীতিতেও সংস্কার দরকার। তেলবাজি ও চাটুকারিতা রাজনীতি থেকে পুরোপুরি বিলুপ্ত করতে হবে। নতুবা বিপ্লব ব্যর্থ হবে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনকে কেন সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না, সেটা পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে জানতে চাই।
আওয়ামী সরকারের দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত মন্ত্রীপরিষদ সচিব মোঃ মাহবুব হোসেনকে এখনো সরিয়ে না দেওয়ার রহস্য কি?
বিএনপি-জামায়াতের মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব ও প্রকাশ্য বিরোধিতা জাতির জন্য অশনিসংকেত। জাতীয় ঐক্য ও সংহতি ছাড়া এই বিপ্লব ব্যর্থ হবে।
দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর কাছে কারা কারা আশ্রয় নিয়েছিলো, তারা এখন কোথায় আছে, প্রকাশ করার দাবি জানাচ্ছি।
এক এগারোর সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত কাউকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোথাও দায়িত্ব দেওয়া ঠিক না। এতে জনগণের মনে আরেকটি ১/১১ এর সন্দেহ তৈরি হবে। যা রাষ্ট্রে অস্থিরতা বাড়াবে।
বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে যা করা হবে, তার প্রতিটি পদক্ষেপই ভুল হবে। সবার আগে দরকার সংবিধান সংস্কার বা নতুন সংবিধান।
নির্বাহী আদেশে ১৪,১৮ ও ২৪ সালের ইলেকশন অবৈধ ঘোষণা করতে হবে এবং এই ইলেকশনের সাথে জড়িতদের কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।
বসুন্ধরা গ্রুপের সমস্ত সম্পদের হিসাব দুদকের মাধ্যমে তদন্ত এবং মুনিয়া হত্যার সঠিক বিচারের স্বার্থে আনভীরকে গ্রেফতারের দাবি জানাই।
আওয়ামী ফ্যাসিবাদ কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত দুদকের কর্মকর্তারা নিজ থেকে পদত্যাগ না করলে দুদক ঘে-রা-ও করে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।
দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খানকে অনতিবিলম্বে সরিয়ে দিতে হবে এবং তার সকল সম্পদের হিসাব নিতে হবে।
অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট গায়েব করে দিচ্ছে! Community Standards Violation দেখাচ্ছে!
ফেসবুকের নিয়ন্ত্রণ এখনো তাদের হাতে!
শুধু ঢাবি নয়, সকল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও আপামর জনতার অবদানে এই অভ্যুত্থান। শ্রেণিভিত্তিক বৈষম্য সৃষ্টি করে বিভেদ কাম্য নয়।
✍️ রাশেদ খান - গণ'অধিকার পরিষদ
(এডিট :👉 মোহাম্মদ মিজান)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন